ঢাকা | বঙ্গাব্দ

গ্রীষ্মকালের কিছু উপযোগী খাবার

পাকা আম: গ্রীষ্মের ফলের রাজা আম।
  • | ২৮ এপ্রিল, ২০২৫
গ্রীষ্মকালের কিছু উপযোগী খাবার গ্রীষ্মকালের খাবার

পাকা আম: গ্রীষ্মের ফলের রাজা আম। সরাসরি খেতে পারেন বা ঠান্ডা আমের স্মুদি বানিয়ে উপভোগ করতে পারেন। আমের লস্যি (দই ও আম মিশিয়ে) গরমের ক্লান্তি দূর করে।


টক দই: প্রতিদিনের খাবারের সঙ্গে ঠান্ডা টক দই রাখতে পারেন। এটা শরীর ঠান্ডা রাখে, হজমে সহায়তা করে এবং ত্বক সতেজ রাখে।


সবুজ সালাদ: শশা, টমেটো, গাজর, লেটুস পাতা ও একটু লেবুর রস মিশিয়ে হালকা সালাদ বানিয়ে নেওয়া যায়। ইচ্ছে করলে একটু অলিভ অয়েল যোগ করতে পারেন।


পুদিনার শরবত: পুদিনা পাতা, লেবু, বিট লবণ ও ঠান্ডা পানি দিয়ে সহজে এক ধরনের ঠান্ডা শরবত তৈরি করা যায়, যা তাপজনিত ক্লান্তি দূর করে।


বেলের শরবত: পাকা বেল চটকে ঠান্ডা পানি ও সামান্য চিনি বা গুড় মিশিয়ে শরবত বানালে গ্রীষ্মে এটি খুব উপকারী। এটি পেট ঠান্ডা রাখে এবং হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।


লেবু-শশার ইনফিউজড পানি: পানি ভর্তি বোতলে কয়েক টুকরো শশা ও লেবু ফেলে রেখে দিলে দারুণ হাইড্রেটিং পানীয় তৈরি হয়। ইচ্ছে করলে কিছু পুদিনা পাতা যোগ করতে পারেন।


চিঁড়ার পায়েস: চিঁড়া, ঠান্ডা দুধ, সামান্য চিনি বা মধু মিশিয়ে খুব সহজে তৈরি হয়। ইচ্ছে করলে সামান্য কাজুবাদাম বা কিশমিশও যোগ করা যায়।


এসব খাবার গরমে শরীরকে সতেজ রাখবে এবং স্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়তা করবে।